-
পুজোর আনন্দই যেন ব্লটিং পেপারের মতো শুষে নিয়েছে কোভিড
বাইরে যাওয়া নেই, ঠাকুর দেখা নেই, প্যান্ডেল হপিং নেই, কিচ্ছু যখন নেই তখন কেনাকাটাও ‘নেই’।
-
এ বার না হয় একটু অন্য রকম পুজো হোক: নীল
নিউ নর্মাল পুজো কতটা প্যান্ডেল হপিংয়ের সুযোগ দেবে জানি না। তবে বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা বন্ধ যাবে না।
-
পুজোর একটা শাড়ি পরে ফটো শুট করে ফেলেছি: মনামী
এ বার যেন প্রশ্ন করবেন না, কী শাড়ি কিনলাম! অনেক কিছু মিলিয়ে কিনেছি। তার মধ্যে একটি শাড়ি পরে ফটোশুটও করে ফেলেছি। পুজোয় যদি পরা না হয়!
-
অষ্টমীর সকালে আড় চোখাচোখি এবং ডেটিং: শন
পুজো এলে নাকি প্রেমও আসে? এখানেও আমার দুর্ভাগ্য! প্রেমের বয়সে বোর্ডিং স্কুলে, নৈনিতালে! ছুটি পেতাম দেওয়ালিতে, গরমে, শীতে। ফলে, অষ্টমীর সকালে পুষ্পাঞ্জলির ফুল দেওয়ার ফাঁকে আড় চোখাচোখি বা ডেটিং— কোনওটাই হল না।
-
রোজগার করি, তবে পুজোর চার দিন সব খরচা বাবা-মা'র: স্বস্তিকা
‘নেই’–এর তালিকায় রয়েছে শপিংও। যদিও এ বছর প্রতিটি জামাকাপড়ের সঙ্গে সবার একটা করে ম্যাচিং মাস্ক মাস্ট।
-
পুজোর জামাকাপড় নিজের হাতেই কিনব: সোলাঙ্কি
পুজোর হাত ধরে শপিং আসবেই। সারা বছর যতই কেনাকাটি করি, শারদীয়া উপলক্ষে দিতে আর পেতে কার না ভাল লাগে?
-
বাবার জন্যই পুজোয় প্রেমটা হল না: সন্দীপ্তা
যাঁরা আমায় ভালবাসেন আমি গেলে তাঁরা দেখা করতে আসবেন, ভিড় জমবে আর এই অবস্থায় সেটা না হওয়াই ভাল। ধরে নিন না, এই বছরটা রেস্ট নেওয়ার বছর। বিশ্রামের বছর।
-
বাঁকুড়ায় দেশের বাড়ির পুজো নিয়ে টেনশন হচ্ছে: ভাস্বর
২০২০-তে আমাদের বাড়ির পুজো ৮০ বছরে পা দিল। কপাল দেখুন, এ বছরেই করোনা আবহ! পুরোহিত মশাই আসবেন কী করে? ঢাকিরাই বা আসবেন কী ভাবে? পুজোর এত চাপ! সামলাবে কে?