-
ভোরবেলার সেই ধোঁয়া ওঠা খিচুড়ি যেন অমৃত!
বড় হয়েও বাজি পোড়াইনি। তার মধ্যেও কালী পুজোর আলাদা আনন্দ ছিল।
-
কালীপুজোয় চুল খুলে সন্ধের পর বাইরে! কখনও না...
প্রতি বছর বিভিন্ন ছাঁচের, বিভিন্ন ঘরানার প্রদীপ কিনে আনি। সব প্রদীপ যখন একসঙ্গে জ্বলে ওঠে, মনে হয় বাড়িটা যেন হেসে উঠল।
-
‘নিউ নর্মাল’ উদযাপনেই পুজো কাটাবেন তিন কন্যে
যাঁরা সারা বছর সাধারণের বিনোদন উপকরণের জোগানদার, সেই সব তারকার পুজো এ বছর কেমন কাটবে?
-
চার সুন্দরী, পুজো সংখ্যা, তিনটে গান...
মা দুর্গার আশীর্বাদে প্রতি বছরই পুজোর গান সাফল্য এনে দেয়। তবে মিথ হয়ে গিয়েছে ‘পরাণ যায় জ্বলিয়া রে’ ছবির ‘ঢাকের তালে কোমর দোলে’ গান।
-
চতুর্থীর দিনে মাছ ধরছি আমি…
এত সুন্দর একটা জায়গায় আছি এখন যে, মন চাইছে না ফিরতে। তবে ষষ্ঠীর দিন বাড়ি ফিরব।
-
এই তো আমার মা দুগগা, যাঁকে নিজে হাতে সাজাচ্ছি
ঢাকের বোল, কাঁসর, ধূপ-ধুনো মিলিয়ে সে এক অদ্ভুত নেশা ধরানো আবেশ, আমেজ চারটে দিন আমায় বুঁদ করে রাখত।
-
ধুনুচি নাচের আফসোস নেই, নারীও কি থাকতে নেই!
শুধু একটাই ব্যতিক্রম এ বছর। গত ১০ বছর ধরে পুজোয় অনুপম রায় গানহীন থাকেনি। এ বছর করোনা সেটাও করে দেখিয়ে দিল!
-
এ বছর পুজো থাক, আসছে বছর জমিয়ে হবে!
এ বছর আমাদের বাড়ির পুজোর পঁচিশ বছর হল। তাই ভিড়ে ঠাসা উৎসব না হলেও এ বছরটা মানুষের পুজোয় মাততে চাইছি।
-
মেয়েদের দেখতাম আর ভাবতাম আমায় দেখছে কি না!
ছোটবেলায় বাবা-কাকাদের কাছ থেকে নতুন পোশাক পাওয়া আর বন্দুকের ক্যাপ ফাটানো মানেই ছিল দুর্গা পুজো।
-
প্রত্যেক বছর নতুন বয়ফ্রেন্ড, পাড়ার লোক বোর!
আমায় কাউকে কিচ্ছু দিতে হয় না পুজো উপহার হিসেবে।
-
মায়ের আঁচল ক্যারমে পড়ল...ঘুঁটি উধাও!
অষ্টমীর সকালে অঞ্জলির দেওয়ার ছুতোয় হঠাৎ নজর আটকে গেল। অদৃশ্য ব্যাকগ্রাউন্ড স্কোরে বাজতে লাগলেন রবি ঠাকুর, ‘যে ছিল আমার স্বপনচারিণী’...!
-
সপরিবার পুজোয় পাহাড়ে দে ছুট!
২২ অক্টোবর রওনা হচ্ছি কলকাতা থেকেই। গোটা পুজো কাটিয়ে ফিরছি ২৯-এ। দ্বৈপায়ন আর মেরাক তো আছেই, সঙ্গে বাড়তি পাওনা শ্বশুর-শাশুড়ির সঙ্গ।
-
মা, আমি আর শ্রীমা- এই তিন নিয়ে পুজো
পুজোয় আমার পোলাও আর মাটন কষা লাগেই।