বাড়ির পুজো
-
দশমী গড়াতেই ঝুপ করে ডুব বিষণ্ণতার আঁধারে
‘ঠাকুর থাকবে কতক্ষণ…ঠাকুর যাবে বিসর্জন…’ দশমীর সকাল থেকেই আবারও হরেক ব্যস্ততা। সে দিন ঢাকের বোলেও যেন অন্য সুর।
-
ঐতিহ্যবাহী চণ্ডীমণ্ডপেই এখনও হয় শ্রীপুর মিত্রমুস্তাফিদের পুজো
এই পরিবারের নবপত্রিকা গঙ্গাস্নানে যায় না, চণ্ডীমণ্ডপেই তার স্নানপর্ব সারা হয়।পুজোয় এখনও পশুবলি হয়।
-
মেয়ের মন রাখতে শুরু হওয়া দুর্গাপুজো পেরিয়েছে ১৫৩ বছর
এই বাড়িতে ঠাকুরের কাঠামো পুজো হয় জন্মাষ্টমীর দিন।
-
সন্তানের আকাঙ্ক্ষায় মানকরের পর্ণকুটিরে, সেখানেই শুরু বিশ্বাসবাড়ির পুজো
বিশ্বাস পরিবারে কাঠামো পুজো হয় উল্টোরথের দিন। পঞ্চমীতে দেবীর আবাহনের পরে ষষ্ঠীর দিন বোধন হয়। পঞ্চমীর দিন দেবীর হাতে অস্ত্র দেওয়া হয়।
-
ঈর্ষাতেই নিজগৃহে দেবীর বোধনের ইচ্ছা হল রামচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের
রামচন্দ্রের উত্থান কিন্তু খুব মসৃণ ছিল না। জন্মের কিছু দিনের মধ্যেই রামচন্দ্রের পরিবার চলে আসেন চোরবাগানে, তাঁর মামার বাড়িতে।
-
গৌরবময় অতীত ফিরে আসে ভাটপাড়ার রাখালদাস ন্যায়রত্নের পুজোয়
ভাটপাড়ার প্রাচীনতম পুজোগুলির মধ্যে অন্যতম পাঁচবাটি পাড়ার মহামহোপাধ্যায় রাখালদাস ন্যায়রত্নের বাড়ির পুজো।
-
ঝুড়ি থেকে বেরিয়ে আন্দুল রায়বাড়িতে দশমীতে পুজো পান দক্ষিণরায়
বাংলার বনেদি শারদোৎসবের মধ্যে অন্যতম আন্দুল মৌরির রায়পাড়ায় এই রায়বাড়ির পুজো।
-
বৌদ্ধতন্ত্রাচারেই দুর্গাপুজো বলাগড় পাটুলিতে
অতীতে অর্ধরাত্রি পুজোয় দেবীর উদ্দেশ্যে নরবলি দেওয়া হত। বলির মানুষটি নাকি স্বেচ্ছায় আসতেন।
-
বাড়ির বৌ দেবীরূপে পূজিত হন হাওড়া ঘোষবাড়িতে
বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্র এ বাড়িতে পুজোর সময়ে এসে স্তোত্রপাঠ করেছেন। এসেছেন আমজাদ আলি খান, রামকুমার চট্টোপাধ্যায়ের মতো শিল্পীরাও।
-
সময় যেন থমকে দাঁড়ায় মারহার ঘোষবাড়ির পুজোয়
বাংলার অন্যান্য প্রান্তের দুর্গা প্রতিমার চেয়ে মারহার ঘোষ পরিবারের প্রতিমা কিছুটা আলাদা।
-
নারিট গ্রামে দুর্গাদালান হল নবাবের অনুমতিতে
বেশ কিছুকাল পরে পুজোটি দু’ভাগে ভাগ হয়ে যায়- বড়বাড়ি ও ছোটবাড়ি। দু’টি শাখারই প্রাচীন ঠাকুরদালান আজও বর্তমান।
-
পুজোয় ধ্রুপদী সঙ্গীতের আসর বসত হরকুটিরে
পাড়ায় আজও তিনটি পারিবারিক পুজো হয়, যার মধ্যে অন্যতম হরকুটিরের পুজোটি।
-
১৭ ইঞ্চির কামান আজও গর্জে ওঠে সন্ধিপুজোয়
জোড়াসাঁকো নরসিংহচন্দ্র দাঁয়ের পরিবারের পুজো ‘বন্দুকওয়ালা বাড়ি’র পুজো নামেই পরিচিত।