স্মৃতির পুজো
-
আমার ছোটবেলার পুজো: নেসারন দাদি বা আনুরা ফুপুদের কথা
ষষ্ঠীর দিন বামুনঠাকুর শিলাবতী নদীতে কলাবউ স্নান করাতে যেতেন।
-
দেশ ছেড়ে এসে আমার পুজো যেন স্মৃতির কোলাজ
ভোররাতে কান পেতে শুনতাম শিউলি ফুল ঝরে পরার টুপটাপ শব্দ।
-
আমার পাঁচমেশালি পুজো পরিক্রমায় কত মায়াময় মন্তাজ
হ্যাজাকের আলোয় রাত্রি হারিয়ে গেছে। ঢাক বাজছে। সারি সারি প্রতিমার ভিড়ে হঠাৎ দেখলাম দীপ্তিবৌদিকে।
-
দেশভাগের কারণে বাড়ির পুজোটাও বন্ধ হয়ে গেল: শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
ছেলেবেলায় যত পুজো দেখেছি ইলেকট্রিসিটির অভাবে তখন হ্যাজাক জ্বালিয়ে ওই সব মণ্ডপে আলোকসজ্জা হত।
-
অপরূপ সৌন্দর্য সে মেয়ের মুখে, শুধু ত্রিনয়নটাই নেই!
বাঙালির দুর্গাপুজো তো আসলে পরিবারে পরিবারে সব বয়সি মেয়েদেরই বন্দনা। তাদেরই আদর, তাদেরই আহ্বান।
-
দেশের বাড়ির পুজোয় ভোরের তারা সাঁঝের তারা হয়ে ফেরে: বিনায়ক
সেই জীবনই যেন তার ঊষা আর গোধূলি নিয়ে উন্মোচিত হত সেই ছোটবেলার দুর্গাপুজোগুলোয়।
-
দেখতাম ঠাকুর গড়া, সদ্য শাড়ি পরা মেয়েটিকেও: জয় গোস্বামী
মহালয়া শোনার জন্য রেডিয়ো-র সামনে বসে থাকতাম দুই ভাই।
-
পুজোয় স্মৃতিরা ঝরে পড়বে শিউলি আর ছাতিম হয়ে: স্মরণজিৎ
আমার ছোটবেলার একটা অংশ কেটেছে মফসসলে।
-
বদলে গেছে পুজোর রং, আমার বুকে আজ আর তোলপাড় নেই: অর্পিতা
প্যান্ডেলে পা রাখলেই একটার জায়গায় তিনটে চেয়ার জুটে যেত বরাতে।
-
মায়ের কোলে শুয়ে মহালয়া শুনতে শুনতে ঘুম নামে চোখে: তিলোত্তমা
জীবন যত এগিয়েছে, পূজার দিনগুলি বিচ্ছেদ ও বেদনার স্মৃতিতে আচ্ছন্ন।