Mythology
-
কোথাও মুক্তকেশী, দিগম্বরী, কোথাও তাঁর ৩০ চোখ! কালীর নানা রূপ নিয়ে পুরাণেও রয়েছে বিভিন্ন মত
তন্ত্রমতে পূজিত প্রধান ১০ জন দেবীর মধ্যে প্রথম দেবী কালী। শাক্তরা কালীকে বিশ্বব্রহ্মাণ্ড সৃষ্টির আদি কারণ মনে করেন।
-
দারুকাসুর বধের পর প্রলয়নৃত্য, শিশুরূপী মহাদেবকে স্তন্যদান করে ক্রোধ কমে কালীর
কালী শব্দটির অর্থ কালো বা কৃষ্ণ বা ঘোর বর্ণ। ‘কাল’ শব্দের অর্থ সাধারণত দু’টি— মৃত্যু বা নির্ধারিত সময়।
-
কারও মতে সমুদ্রে জন্ম, কারও মতে ভৃগু কন্যা, লক্ষ্মীর জন্ম নিয়ে কী বলছে পুরাণ
ভাগবত পুরাণ, বিষ্ণু পুরাণ ও ব্রহ্মাপুরাণে বলা হয়েছে, ভৃগুর পত্নী খ্যাতির গর্ভে শ্রী দেবীর জন্ম।
-
অসুর সংহারিণী দেবীর উপাসনায় পূর্ণ হয় কুমারীদের মনোবাঞ্ছা
দেবী ভাগবত পুরাণ, মার্কণ্ডেয় পুরাণ, কালিকাপুরাণ-সহ একাধিক পৌরাণিক আখ্যানে বর্ণিত হয়েছেন দেবী কাত্যায়নী।
-
বিরাট পর্ব, ভীষ্ম পর্ব, বিশেষ দুই কারণে দু্র্গার উপাসনা করেন পাণ্ডবরাও
ঋষিদের উপদেশে অজ্ঞাতবাসের সাফল্য কামনায় যুধিষ্ঠির ‘দুর্গাৎ তারয়সে দুর্গে তৎ ত্বং দুর্গা স্মৃতা, জনৈ’ স্তব করে দুর্গার আরাধনা শুরু করেন।
-
তিনিই সূর্যের শক্তির উৎস-দেবী দুর্গার এই রূপের চকিত হাসি থেকেই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ডের জন্ম
দেবীর আট হাতে অস্ত্র ছাড়াও ধরা থাকে জপমালা। এক হাতে ভক্তদের জন্য অভয় মুদ্রা।
-
৯ বৃক্ষে ৯ দেবতা, শস্যের দেবী মিললেন দুর্গায়, কলা বউ নিয়ে কী বলছে পুরাণ
মূর্তিপূজার চল যখন ছিল না, তখন তো নবপত্রিকাই ছিল মা দুর্গা।
-
সতীর তৃতীয় নয়ন থেকে বেরিয়ে এল আগুন, দাম্পত্য কলহে সৃষ্টি হল দশমহাবিদ্যা
পুরাণ-কাহিনি অনুসারে, শিব ও তাঁর স্ত্রী সতীর মধ্যে একটি দাম্পত্যকলহ থেকে দশমহাবিদ্যার সৃষ্টি।
-
কালরাত্রি, স্কন্দমাতা, কুষ্মাণ্ড... বিভিন্ন রূপে বদলে যায় দেবীর মাহাত্ম্যও
‘কুষ্মাণ্ড’ রূপে দেবী বাস করেছিলেন সূর্যের অভ্যন্তরে। তাঁর মধ্যে দিয়েই সূর্যের তাপ প্রকাশিত হয়েছিল মহাবিশ্বে।
-
বিখ্যাত এই সব দুর্গামন্দিরের কোনওটার সঙ্গে জড়িত আকবরের নাম, কোথাও দেবী পাথরে পরিণত
সতীপীঠগুলি ছাড়াও ভারতের বিভিন্ন অংশ আছে বহু দুর্গামন্দির। রইল তারই হদিস।
-
দুর্গার সন্তানদের জন্ম এই বাংলাতেই
জানেন কি, একমাত্র বাংলার মাটিতেই দেবী পূজিতা হন সপরিবারে।
-
দুর্গা ষষ্ঠীর আগে বাড়ি থেকে ফেলে দিন এই সব জিনিস
বাঙালির প্রধান উৎসব দুর্গাপুজো। এই পুজো আমাদের জীবনে নিয়ে আসে সুখ, স্বাচ্ছন্দ্য, আনন্দ। তবে পুজোয় যদি জীবনে বিপদ ডেকে আনতে না চান, তা হলে পুজো শুরু হওয়ার আগে অর্থাৎ ষষ্ঠীর পুজো শুরু হওয়ার আগে বাড়ি থেকে ফেলে দিন এই জিনিসগুলো। দেখে নেওয়া যাক কী কী জিনিস বর্জন করতে হবে।